Posts

ধর্ষণের প্রকৃত কারন

Image
ধর্ষণ কেন হয়  ? ধর্ষণ করার মূল কারন কি  ? ধর্ষণের প্রবণতা কেন বেড়ে গেছে? ধর্ষণ সম্পর্কিত নানান প্রশ্ন মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে কিন্তু সত্যিকার অর্থে এর প্রকৃত কারন কি করে খুঁজে পাওয়া গেছে?    ধর্ষণের প্রকৃত কারন অনুসন্ধানঃ

ধর্ষণের শীর্ষ ১০ আনুমানিক কারন

Image
যে কোন সমস্যা সমাধান করার প্রথম এবং প্রধান শর্ত সমস্যার মূল বা শেকড় বা আসল কারন খুঁজে বের করা। কোন একটা সমস্যা এক বা আকাধিক কারনে তৈরি হতে পারে  , তবে কারন যতগুলোই হোক । আমাদের প্রথম কর্তব্য হবে সমস্যার সম্ভাব্য সব কারন খুঁজে বের করা এবং সেই অনুযায়ী সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা নেয়া। ইদানীং বেড়ে যাওয়া ধর্ষণ সমস্যার আনুমানিক শীর্ষ ১০ কারন নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। ধর্ষণের প্রকৃত কারন নির্ণয়ের  জন্য সমাজবিজ্ঞানীদের উপরই ছেড়ে দেয়া হোক।  ১। অন্ধভাবে সেলিব্রিটি এবং নেতাদের অনুসরনঃ আমরা সাধারন মানুষ লিডার এবং সেলিব্রিতিদের অনুসর এবং অনুকরন করতে ভালবাসি।  ক্ষমতা, চাকচিক্য, টাকা, জনপ্রিয়তা  ,    সফলতা ইত্যাদি নানান কারনেই তাদের প্রতি আমাদের এই ভালবাসা । পোকা-মাকড়ের মত,  মানুষও আলোক বর্তিকার দিকে আকৃষ্ট হবে এইটাই স্বাভাবিক। ইদানিং  নেতা এবং সেলিব্রিটিদের   ; পরনারী  –  পর পুরুষের প্রতি আকর্ষণ  , ডিভোর্স,   ধর্ষণ  , অশ্লীল ভিডিও ফাঁস ইত্যাদি নানান যৌনকেলেঙ্কারির কথা  খুব বেশি শোনা যায়। এছাড়াও তাদের  সঙ্গী বা সঙ্গিনী বদলানোর বিষয়গুলো খুব ফলাও করে প্রচার করা হয় মিডিয়াই। একবার চিন্তা কর

যেভাবে সমস্যা সমাধানে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠবেন

Image
সৃষ্টিকর্তা সমস্যা সৃষ্টি করেছেন আমাদের সম্ভাবনা যাচাই করার জন্য। ছোট সমস্যার সমাধান করতে পারলে,  আমরা বড় ধরনের সমস্যা সমাধান করার যোগ্যতা লাভ করি। যত বড় মানুষ তত বড় সমস্যা সমাধানের সে যোগ্যতা লাভ করে। বড় মাপের মানুষগুলো  সমস্যাকে কোন সময়েই বাঁধা হিসেবে নয় বরং সম্ভাবনা হিসেবে বিবেচনা করে। বড় পুরস্কারের প্রথম দরজা হচ্ছে বড় সমস্যার সমাধান বের করা। মূল্যবান বস্তুর অধিকারী হওয়ার প্রথম ধাপ হচ্ছে সমস্যার কার্যকর সমাধান বা ফর্মুলা খুঁজে বের করা।  " The more uncomfortable the answer, the more likely it is to be true."                                                                                            ------ Mark Manson তবে জ্ঞানের স্বল্পতা  আপনার ভেতরে তৈরি করতে পারে  উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠা! কোথায় প্রয়োজনীয় জ্ঞান খুঁজে পাওয়া যাবে এটা না জানলে,  আপনি  অসহায় এবং বিষণ্ণ অনুভব করবেন।   বর্তমানে আপনার যে জ্ঞান আছে তার উপর সন্দেহ থাকলে বা অবিশ্বাস করলে আপনি উৎসাহহীনতা এবং নির্বিকার  বোধ করবেন। জানলেন, বিশ্বাস করলেন  , কিন্তু সেগুলো ব্যবহার করার মত প্রয়োজনীয়  সময় বে

সব সমস্যা সমাধান ফরম্যাট

Image
গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীকে বদলে ফেলতে চেয়েছিলাম কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চায়।                          -----------------মাওলানা জালালউদ্দিন মোহাম্মদ রুমি পৃথিবীতে যত সব  মহাপুরুষ আছে, ধনবান আছে, জ্ঞানীগুণী বিজ্ঞানি আছে, সফল যত লেখক আছে  , যাবতীয় বিষয়ে শীর্ষ স্থান অধিকার করে আছে তাদের সবার মধ্যে একটি বিষয়ে প্রচণ্ড মিল তা হল তারা সবাই গুছিয়ে চিন্তা করতে এবং সমস্যা সমাধান  করতে দক্ষ ছিলেন। আজ আমরা শিখবো সমস্যা সমাধান করতে কিভাবে গুছিয়ে চিন্তা করতে হয়।  

ধর্ষণ সমস্যার সমাধান

Image
যারা ধর্ষণ করে তারা অপরাধী। এই অপরাধের শাস্তি তাকে পেতে হবে। অন্য একটা মানুষের অধিকার হরনের কারনে তার এই শাস্তি!  অন্য একটা নিরিহ মানুষের ইচ্ছা  , চাওয়া   , পাওয়াকে পিষে মারার জন্য তার শাস্তি । সমাজের, রাষ্ট্রের  শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য তার  শাস্তি! সুস্থ পারিবারিক বন্ধনের ভিত্তিমূলে আঘাত করার জন্য তাকে শাস্তি পেতেই হবে।      পুরুষবাদি  , নারিবাদি, দল, মত  , ধর্ম, প্রগতিশীল  , মুক্তমনা  কোন মতবাদের আড়ালে যেন ধর্ষক আশ্রয় প্রশ্রয়  না পায়, সেইদিকে সবার নজর দিতে হবে।   আমাদের দ্বিধাবিভক্তির সুযোগে অপরাধী যেন কোনরূপ  সুযোগ পেয়ে না যায়, সেইদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। সবার কাছে আমার প্রশ্ন -  সব বিষয়ে আমাদের দ্বিধাবিভক্ত হওয়ার, সত্যি  কোন  প্রয়োজন আছে কি?    ধর্ষণ কোন একটি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘটে না। একটি ধর্ষণ সংঘটিত হওয়ার পেছনে অনেকগুলো অনুঘটক কাজ করে। ধর্ষকের শাস্তি দেয়ার পাশাপাশি  , ধর্ষণের সেইসব অনুঘটক গুলোকে মেরামত করাও ধর্ষককে শাস্তি দেয়ার মতই জরুরী। আসুন খুঁজে দেখি কি কি উপায় অবলম্বন করলে  , ধর্ষণের লাগামহীন  প্রবণতাকে কমানো সম্ভব হবে।   

নেশার ফাঁদ থেকে মুক্তির আধ্যাত্মিক চিকিৎসা

Image
"You'll never know a thing without learning it from someone else." ----- Unknown  যে কোন প্রকার সমস্যা অথবা ফাঁদ থেকে বের হয়ে আসার উপাই হচ্ছে সেই ফাঁদটিকে বিশ্লেষণ করা, জানা এবং  বোঝা। ভেতর এবং বাইরে থেকে যে কোন সমস্যার কারন ধরতে পারলে, এর থেকে বের হওয়া সহজ হয়। মাদক যেহেতু শরীর, মন,  আত্মাকে একই সাথে আক্রমণ করে এবং অন্ধকারের  কালো চাদরে আচ্ছন্ন করে রাখে।  তাই নেশার অন্ধকার  থেকে   মুক্ত হতে   একটি আত্মিক বা আধ্যাত্মিক আলোর  দরকার পড়ে। মাদকের কবল থেকে সাময়িক মুক্তি যে কোন ভাবে সম্ভব তবে     স্থায়ীভাবে  মুক্ত হতে হলে  আত্মার বা আধ্যাত্মিকতার পথের কোন বিকল্প নাই।  কারন আধ্যাত্মিকতার  পথ হচ্ছে -  আলোর পথ, চীরতরে নেশার জগতকে বিদায় জানানোর পথ,  সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবনের পথ।  এখানে নেশার ফাঁদ থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু আধ্যাত্মিক চিকিৎসার কথা বলবো, যেগুলো   প্রয়োগ করে ইতিহাসে হাজার হাজার মানুষ মুক্তি পেয়েছে এবং আমি নিজে  নেশার কবল থেকে মুক্ত হতে পেরেছি;  আশাকরি আপনিও পারবেন । বরাবরের মত এবারও আমরা একটা সমস্যাকে সমাধানের জন্য তিন দিক থেকে আক্রমণ করবো  –  শরীর মন এবং আত্মা

মাদক, ড্রাগ, নেশা- সর্বনাশা

Image
মাদকের ক্ষয়ক্ষতিঃ  মাদক মানুষের যেসব ক্ষতি করে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে,   নিজেকেই নিজের শত্রু হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেয়। শরীর মন আত্মার মধ্যে দূরত্বের সৃষ্টি করে দেয়। তাদের চিন্তা  , কথা,  কাজের মধ্যে কোন মিল থাকে না। নিজেকে ভুলে যায়, নিজের যত্ন নিতে ভুলে যায়। জীবিত থাকতে থাকতেই দ্রুত আজ্রাইলকে ডেকে নিয়ে চলে আসে।   ছবি:১  দেখুন কত দ্রুত নেশা মানুষকে চুষে নিঃশেষ করে দেয়।